প্রতারণার শিকার হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পি সুনিধি নায়েক। হত্যা ও অন্তর্জালে ছবি ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে গায়িকার থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ রুপি নিয়েছে অপরাধীরা। এ বিষয়ে শান্তিনিকেতন থানায় অভিযোগ করেছেন তিনি। সুনিধি বাংলাদেশের সংগীতশিল্পী অর্ণবের স্ত্রী।
শৈলজারঞ্জন মজুমদার ছিলেন বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞ, রবীন্দ্রসংগীত প্রশিক্ষক, রবীন্দ্রসংগীতের স্বরলিপিকার। ১৯০০ সালের ১৯ জুলাই তিনি বাংলাদেশের নেত্রকোনার মোহনগঞ্জের বাহাম গ্রামে এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
এ বছরের জানুয়ারিতে ঘোষণা করা হয়েছিল ভারতের পদ্মসম্মান প্রাপকদের নামের তালিকা। তাতে ছিল বাংলাদেশের রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার নাম। রবীন্দ্রসংগীতের বরেণ্য এই শিল্পীকে এ বছর পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত করেছে ভারত সরকার। সোমবার ভারতের নয়াদিল্লিতে, রাষ্ট্রপতি ভবনে উপস্থিত থেকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী
সাদি মহম্মদ যথাযথ সম্মান পাননি। সেই অভিমান থেকেই তিনি মৃত্যুকে বেছে নেন বলে মনে করছেন তাঁর কাছের মানুষেরা। সাদি মহম্মদের মৃত্যুর পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী অনিমা রায় জানিয়েছেন, কখনো মরণোত্তর পদক দিলে তা ফিরিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছিলেন সাদি মহম্মদ।
আজ বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সাদি মহম্মদের ঘর ভেতর থেকে দরজা বন্ধ পাওয়া যায়। ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁর পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, গত বছর মায়ের মৃত্যুর থেকে ট্রমার মধ্যে চলে যান তিনি।
রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী সাদী মহম্মদ আত্মহত্যা করেছেন। আজ বুধবার রাত ৯টার দিকে তাঁর মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া যায়। তাঁর মৃত্যুর সংবাদটি নিশ্চিত করেছেন নৃত্যশিল্পী শামীম আরা নীপা। বিস্তারিত আসছে....
রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মেলন। এবার উদ্বোধনী অধিবেশনে গাজায় ইসরায়েলের বর্বর গণহত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে মনুষ্যত্বের জয়গান করা হবে। থাকবে আরও বৈচিত্র্যময় আয়োজন।
ভারতের মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পদ্মশ্রী পাচ্ছেন বাংলাদেশের বরেণ্য রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। গত বৃহস্পতিবার ভারত সরকার মনোনীত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করেছে। পদ্মশ্রী সম্মাননায় ভূষিত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সঙ্গে
রবীন্দ্রসংগীত প্রসারে অসামান্য অবদানের জন্য ওয়াহিদুল হককে মনে রাখে মানুষ। মূলত বাঙালি জাতির উৎকর্ষের প্রশ্নে নান্দনিক লড়াই চালিয়েছেন তিনি। পেশায় ছিলেন সাংবাদিক। অবজারভার পত্রিকায় কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। মর্নিং নিউজ ও দ্য ডেইলি স্টারে কাজ করেছেন। দ্য পিপলস পত্রিকায়ও ছিলেন। মূলত ইংরেজি সংবাদপত্রই ছিল তাঁ
শিল্পকলা, শিক্ষা, বাণিজ্য, সাহিত্য, বিজ্ঞান, খেলাধুলা, সমাজসেবা ও সরকারি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ভারত সরকার এই সম্মাননা প্রদান করে থাকে। এটি ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার। রবীন্দ্রসংগীতে অবদান রাখার জন্য রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে ‘পদ্মশ্রী’ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়। এবারের ‘পদ্ম পু
গীতিকার ও সংগীত পরিচালক নমন নিয়ে এসেছেন রবীন্দ্রসংগীত ‘একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ’। নমন ফিচারিংয়ে গানটি গেয়েছেন নুজহাত রাহনুমা। সম্প্রতি গানের মিউজিক ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে ‘এনএমএস স্টেশন অফিশিয়াল’ ইউটিউব চ্যানেলে।
ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকায়! সেও প্রায় সাড়ে ৩ বছর পর। কৃষ্ণের যেমন ননীপ্রীতি ছিল, ঋদ্ধিরও তেমন শাড়িপ্রীতি আছে। তাই এবার আর মিস করেননি। ক্যানসার আক্রান্ত এক ব্যক্তির চিকিৎসা সহায়তায় আয়োজিত সংগীতসন্ধ্যা শেষ করেই ছুটে গেছেন টাঙ্গাইলে। কিনেছেন প্রায় ১৭টা শাড়ি, উপহার হিসেবে পেয়েছেন আরও কিছু। ঋদ্ধিকে যারা
রবীন্দ্র কবিতার মূল সুর, যাঁরা তাঁর কাব্য পড়েছেন, তাঁরা হয়তো অনেকেই ধরতে পারেন। প্রকৃতি, প্রেম, আন্তর্জাতিকতা আর প্রধানত মানুষ এবং জীবনজিজ্ঞাসা সেখানে ভীষণভাবে প্রশ্রয় পেয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আগামী ১২ ও ১৩ মে সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ৩৪তম জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসবের আয়োজন করবে বাংলাদেশ রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থা। উৎসবে প্রধান অতিথি থাকবেন...
রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে বেশ কিছু ভুল ধারণা পুষে রাখে মানুষ। কেউ কেউ সেই ভুল ধারণাগুলো অন্যের মনে পোক্ত করার জন্য ইন্ধন জোগায়। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে একদিকে হয় ব্যক্তিপূজা, অন্যদিকে তাঁকে নিয়ে চলতে থাকে বিষোদ্গার।
দেশের প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী অণিমা রায়ের বিশেষ সংগীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হলো কলকাতায়। কলকাতার লেক ক্লাবে গত ১৪ এপ্রিল চৈত্র সংক্রান্তির রাতে কলকাতার লেক ক্লাব ও প্রাইম এন্টারটেইনমেন্টের আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের মূলশিল্পী হিসেবে সংগীত পরিবেশনা করেন সংগীতশিল্পী অণিমা রায়।
বড়দিন ও ইংরেজী নববর্ষ উপলক্ষে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী অণিমা রায়ের কন্ঠে প্রকাশ পেয়েছে ‘তুমি রবে নীরবে’ গানটি। রবীন্দ্রনাথের জনশ্রুত এই গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন প্রত্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে গানটির ভিডিও।